1364
Points
Questions
0
Answers
65
-
১ মাসে ৭ কেজি বা তার বেশি ওজন কমানোর কার্যকর কিছু উপায়
খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন
মাসে সাত কেজি ওজন কমাতে হলে প্রথমেই আপনাকে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনতে হবে। আপনার খাদ্যাভ্যাস যেন নিয়ম মেনে প্রতিদিন একই সময়ে হয়, সে বিষয়ে খেয়াল রাখুন। সকালবেলা ভারী নাশতা, দুপুরে ভাত আর রাতে রুটি বা হালকা খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। মাঝখানের সময়ে ফলমূল খেতে পারেন। এই খাদ্যাভ্যাস আপনাকে ওজন কমাতে সাহায্য করবে।
সুষম খাবার গ্রহণ
ওজন কমানোর অন্যতম প্রধান উপায় হচ্ছে আপনাকে অবশ্যই সুষম খাবার খেতে হবে। বেশি পরিমাণে ফলমূল, শাকসবজি ইত্যাদি খাওয়ার চেষ্টা করুন।
চর্বি বা চর্বিজাতীয় খাবার পুরোপুরি বাদ দিন। বাইরের তেলে ভাজা খাবার খাদ্যতালিকা থেকে একেবারেই বাদ দিতে হবে। ফাস্ট ফুড যথাসম্ভব কম খাওয়ার চেষ্টা করুন। দুইবেলার মধ্যবর্তী সময়ে খিদে পেলে পপকর্ন, ফল বা ফলের জুস খেতে পারেন।
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা পরিহার করুন
জেনে অবাক হতে পারেন, অতিরিক্ত দুশ্চিন্তার ফলে মানুষ বেশি খায়। ফলে মোটা হওয়ার প্রবণতা বৃদ্ধি পায়। তাই নিজেকে ফিট রাখতে অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা সম্পূর্ণভাবে পরিহার করুন।
পর্যাপ্ত বিশ্রাম
দ্রুত ওজন কমানোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ আরেকটি উপায় হচ্ছে ব্যায়াম। ব্যায়াম আমাদের শরীরকে যেমন ফিট রাখে, ঠিক তেমনি আমাদের ওজন কমাতেও সাহায্য করে। তাই এক মাসে সাত কেজি বা তার বেশি কেজি ওজন কমাতে চাইলে আপনাকে প্রতিদিন কম করে হলেও দেড় থেকে দুই ঘণ্টা ব্যায়াম করতে হবে। এ সময়টুকুর মধ্যে আপনি হাঁটতে পারেন, দৌড়াতে পারেন। ওজন কমানোর জন্য সাঁতার কাটা ও সাইকেল চালানো আদর্শ ব্যায়াম। ব্যায়াম করার জন্য আপনাকে ঘরের বাইরে জিমনেসিয়ামে বা পার্কেই যেতে হবে, এমন কোনো প্রয়োজন নেই। আপনি ঘরের দৈনন্দিন কাজের মধ্যেই নিজের ব্যায়াম সেরে নিতে পারবেন।
রাতে তাড়াতাড়ি খাওয়ার চেষ্টা করুন
ঘুমাতে যাওয়ার কমপক্ষে এক থেকে দেড় ঘণ্টা আগে রাতের খাবার শেষ করুন। চেষ্টা করুন আটটার মধ্যে রাতের খাবার খেয়ে নিতে। কারণ, রাতে খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যদি শুয়ে পড়েন, তাহলে আপনার ওজন দ্রুত বেড়ে যাবে। রাতে ঘুমানোর আগে খিদে লাগলে ফলের জুস অথবা দুধ খেতে পারেন।
খাওয়ার আগে পানি খান
খাবার গ্রহণের ১০ থেকে ১৫ মিনিট আগে পানি পান করুন। আপনার হজমে সাহায্য হবে। যথাসম্ভব বাড়িতে তৈরি খাবার খান। জাঙ্কফুড পুরোপুরি পরিহার করুন।
অতিরিক্ত খাবার পরিহার করুন
আপনার জন্য যেটুকু খাবার প্রয়োজন, ঠিক ওই পরিমাণে খাবার খান। নিজের শরীরের চাহিদার তুলনায় অতিরিক্ত খাবার খেলে আপনার ওজন বাড়বেই। তাই এক মাসে সাত কেজি বা তার বেশি ওজন কমাতে চাইলে অতিরিক্ত খাবার সম্পূর্ণভাবে পরিহার করুন।
পানি
প্রচুর পানি পান করার চেষ্টা করুন। পরিমাণমতো এক ঘণ্টা অন্তর অন্তর পানি পান করুন। পানি আপনার শরীর থেকে ক্ষতিকারক টক্সিন বের করে আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করে। এ ছাড়া পানি আমাদের ত্বক ও স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় পর্যাপ্ত পানি রাখুন এবং নিয়ম মেনে তা পান করুন।
চিনি পরিহার করুন
কাঙ্ক্ষিত ওজন কমানোর জন্য খাদ্যতালিকা থেকে চিনি পুরোপুরি পরিহার করা আবশ্যক। কারণ, মাত্র ১ চা-চামচ চিনিতে ১৬ শতাংশ ক্যালরি থাকে, যা আপনার ওজন কমানোর সম্পূর্ণ অন্তরায়। তাই চা ও দুধে চিনি পরিহার করুন।
গ্রিন টি
গ্রিন টিতে রয়েছে এমন কিছু প্রাকৃতিক উপাদান, যা আমাদের ওজন কমাতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। একটি গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিদিন চার কাপ করে গ্রিন টি ১ সপ্তাহ খেলে শরীর থেকে ৪০০ গ্রাম ক্যালরি ক্ষয় করা সম্ভব। এটাই আমাদের দেহের ওজন ঠিক রাখতে সাহায্য করে। ফলে প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় গ্রিন টি অবশ্যই রাখুন।
রঙিন সালাদ
খাদ্যতালিকায় রাখুন বিভিন্ন রঙের সবজি বা ফল দিয়ে তৈরি সালাদ। এ সালাদের সঙ্গে টক দই মেশাতে পারেন। এতে উপকার পাবেন।
This answer accepted by Shikkha Web Bot. on May 25, 2024 Earned 15 points.
- 806 views
- 1 answers
- 0 votes
-
GP or Grameenphone Number Check
জিপি বা গ্রামীণফোনের নাম্বার দেখার কোড হচ্ছে *2#
আপনার জিপি বা গ্রামীণফোনের নাম্বার দেখার জন্য প্রথমে আপনার ফোনের ডায়াল প্যাডে টাইপ করুন *2# করে কল দিলেই দেখবেন আপনার সামনে আপনার জিপি বা গ্রামীণ সিমের নাম্বারটি চলে আসবে।
This answer accepted by Shikkha Web Bot. on May 25, 2024 Earned 15 points.
- 1721 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Teletalk Number Check
টেলিটক নাম্বার চেক কোড হচ্ছে *551#। এই কোডটি ডায়াল করার পর আপনার টেলিটক সিমের নাম্বার দেখতে পাবেন।
This answer accepted by Shikkha Web Bot. on May 25, 2024 Earned 15 points.
- 849 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Robi Number Check
রবি সিমের নাম্বার দেখার কোড হচ্ছে *2#
আপনার রবি সিমের নাম্বার চেক করার জন্য আপনার হাতে থাকা মোবাইলটির ডায়াল প্যাডে গিয়ে টাইপ করুন *2#। তারপর সেই নাম্বারে কল দিলেই আপনার রবি সিমের নাম্বারটি আপনার সামনে চলে আসবে।
This answer accepted by Shikkha Web Bot. on May 25, 2024 Earned 15 points.
- 14186 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Airtel Phone Number Check
আপনার এয়ারটেল নাম্বার চেক করতে:
স্টেপ 1: আপনাকে আপনার ফোন থেকে *282# ডায়াল করতে হবে।
স্টেপ 2: ডায়াল করার জন্য কিছু সময় অপেক্ষা করতে হবে।
স্টেপ 3: কিছুক্ষণের মধ্যে আপনার ফোনের স্ক্রিনে একটি মেসেজ আসবে, যেখানে আপনি আপনার নাম্বার দেখতে পাবেন। আপনি চাইলে এর স্ক্রিন শট নিতে পারেন বা আপনার কাছে কিপ্যাড ফোন থাকলে সেটি আপনার ফোনেই সেভ করে রাখতে পারেন, যাতে পরে আপনার প্রয়োজন হলে এখান থেকে দেখতে পারেন।
This answer accepted by Shikkha Web Bot. on May 25, 2024 Earned 15 points.
- 1024 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Banglalink number check – বাংলালিংক এর সিম নাম্বার জানার জন্য ওই সিম সংযুক্ত ফোন থেকে *৫১১# ডায়াল করে কল বাটন চাপুন । তাহলে স্ক্রিন এ সঙ্গে সঙ্গে ওই সিম নাম্বার দেখতে পাবেন।
This answer accepted by Shikkha Web Bot. on May 25, 2024 Earned 15 points.
- 804 views
- 1 answers
- 0 votes
-
মোটা হওয়ার সহজ উপায়
কোন সমস্যার সমাধান জানার আগে ওই সমস্যার কারণগুলো সম্পর্কে জেনে রাখা ভালো। মোটা হওয়ার সহজ উপায়গুলো জানার আগে চলুন জেনে নেই ওজন কম হওয়ার কারণ সম্পর্কে।
(১) ব্যায়াম করা
অনেকেই ভেবে থাকেন ওজন কমাতেই ব্যায়াম প্রয়োজন, কিন্তু এই ধারণা মোটেও ঠিক না। ওজন কমাতে যেমন ব্যায়াম প্রয়োজন ঠিক তেমনি ওজন বাড়াতেও ব্যায়াম করা খুবই প্রয়োজন। এক্ষেত্রে শুধু দৌড় ঝাঁপই যথেষ্ট না। দরকার প্রতিদিন নিয়ম করে জিম করা। জিমে অভিজ্ঞ ট্রেইনার থাকেন। আপনার ওজন এবং চেহারা দেখে তিনিই আপনাকে বলে দিবেন কোন ব্যায়াম আপনার করতে হবে।
(২) বার বার খাবার গ্রহণ
বার বার খাবার গ্রহণ প্রতিটি মানুষেরই করা উচিৎ। প্রতি ২ ঘন্টা অন্তর অন্তর অল্প করে কিছু খেতে হবে। কিন্তু যারা ওজন বৃদ্ধি করতে চাচ্ছেন তারা ২ ঘন্টা পর পর বেশি করে খেতে হবে। এসময় আপনি দুধ, দই, ফল, ছানা ইত্যাদি দিয়েই পূরণ করতে পারেন। এতে আপনার শরীরে পুষ্টির পাশাপাশি ওজনও বৃদ্ধি পাবে। এটি মোটা হওয়ার সবচেয়ে সহজ উপায়।
(৩) খাবারে রাখুন কার্বোহাইড্রেড
ওজন বৃদ্ধিতে কার্বোহাইড্রেড খুবই প্রয়োজন। খাবারের তালিকায় কার্বোহাইড্রেড অবশ্যই রাখবেন। ভাত ও রুটি কার্বোহাইড্রেডের প্রধান উৎস। তাই প্রতিদিন অন্তত ২ বার কার্বোহাইড্রেড খাবেন। ভাত ও রুটি কার্বোহাইড্রেডের প্রধান উৎস তার মানে এই নয় যে বেশি বেশি খাবেন। আপনাকে অতিরিক্ত ফ্যাটের দিকেও লক্ষ্য রাখতে হবে। তাই প্রতিদিন কার্বোহাইড্রেড খাবেন পরিমিত কিন্তু সাধারণের তুলনায় কিছুটা বেশি। মোটা হওয়ার সহজ উপায় গুলোর মধ্যে এটি অন্যতম।
(৪) বেশি ক্যালোরি গ্রহন
ওজন কমানোর ক্ষেত্রে আমরা বেশি ক্যালোরি বার্ন করি এবং কম ক্যালোরি গ্রহণ করি। কিন্তু এই ক্ষেত্রে উলটা হবে যতটুকু ক্যালোরি বার্ন করবেন তার দ্বিগুণ ক্যালোরি গ্রহণ করতে হবে। ওজন বৃদ্ধির জন্য শরীরের চাহিদার তুলনায় বেশি ক্যালোরি নিন। ওজন দ্রুত বৃদ্ধি করতে চাইলে দিনে ৬০০-৭০০ ক্যালোরি বেশি গ্রহণ করতে হবে আর যদি ওজন আস্তে আস্তে বাড়াতে চান তাহলে প্রতিদিন ৪০০-৫০০ ক্যালোরি বেশি গ্রহণ করতে হবে। এভাবে এক সপ্তাহ করলেই আপনার ওজন বৃদ্ধি পাবে।
(৫) সঠিক প্রোটিন গ্রহণ
ওজন বৃদ্ধি করতে শুধুমাত্র ক্যালোরিই যথেষ্ট না। ক্যালোরির পাশাপাশি সঠিক প্রোটিন গ্রহণ করতে হবে। সঠিক প্রোটিন গ্রহন না করলে ক্যালোরি বাড়তি ফ্যাটের কারণ হয়ে দাঁড়াবে। তাই প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় প্রোটিন জাতীয় খাবার যেমন ডিম, ডাল ও দুধ অবশ্যই রাখবেন।
(৬) ড্রাই ফ্রুটস খাবেন
ড্রাই ফ্রুটসে আছে প্রচুর ক্যালোরি ও ফ্যাট যা ওজন বৃদ্ধিতে অনেক কাজে দিবে। প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠেই ২টি কাজু ও ২টি কিসমিস খাবেন। এইটা কোনভাবেই ভুলবেন না। আর সকালের নাস্তায় রাখুন আমন্ড বা পেস্তা। ওজন বৃদ্ধিতে আপনার ডায়েট চার্টে বাদামের পরিমাণ বেশি রাখুন। এভাবে নিয়ম মেনে ড্রাই ফ্রুটস খেলে দেখবেন এক মাসের মধ্যেই আপনার ওজন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
(৭) টেনশনমুক্ত থাকুন
সব সমস্যার সবচেয়ে বড় কারণ হচ্ছে টেনশন। ওজন বৃদ্ধিতে যেমন টেনশনমুক্ত থাকা প্রয়োজন ঠিক তেমনি ওজন কমাতেও টেনশনমুক্ত থাকা খুবই আবশ্যক। আজকাল টেনশনমুক্ত থাকা খুবই কঠিন তাও চেষ্টা করবেন যতটা সম্ভব টেনশনমুক্ত থাকার।
(৮) পরিমিত ঘুমান
শরীর ঠিক রাখতে ঘুম খুবই প্রয়োজন। প্রতিদিন ৮ ঘন্টা অবশ্যই ঘুমাতে হবে। এর থেকে কম হওয়া যাবে না। এছাড়া ঘুম থেকে উঠে প্রতিদিন নিয়ম করে ইয়োগা বা যোগাসন করুন। এতে আপনার ওজন দ্রুত বৃদ্ধি পাবে।
(৯) ঘুমানোর আগে দুধ মধু খান
ঘুমোতে যাওয়ার আগে এমন কিছু খেতে পারেন যা বেশ পুষ্টিকর এবং ক্যালোরিযুক্ত। কারণ সেটা ঘুমিয়ে পরছেন বলে খরচ হচ্ছে না এবং পুরো রাত আপনার শরীরে ক্যালোরির কাজ করবে এবং ওজন বৃদ্ধি করবে। তাই প্রতিদিন ঘুমানোর আগে দুধ ও মধু মিশিয়ে খান। এটি ওজন বৃদ্ধিতে পরীক্ষিত এবং মোটা হওয়ার সহজ উপায়।
(১০) ডায়েটে চকলেট এবং চিজ রাখুন
সচরাচর বাহিরের খাবার খেতে আমরা নিষেধ করে থাকি। কিন্তু ওজন বৃদ্ধিতে বাহিরের খাবার যেমন আইসক্রিম, পেস্ট্রি, বার্গার ইত্যাদি খাবার খুবই কার্যকরী। এতে ফ্যাট থাকে, বেশি খেলে শরীরের জন্য ভীষণ ক্ষতিকর! তাই আপনি চাইলে এগুলো খেতে পারেন কিন্তু তা হবে পরিমাণমতো। আপনার প্রতিদিনের ডায়েটে চকলেট এবং চিজ রাখতে পারেন।
This answer accepted by Shikkha Web Bot. on May 25, 2024 Earned 15 points.
- 711 views
- 1 answers
- 0 votes
-
বিসিএস পরীক্ষার শিক্ষাগত যোগ্যতা:
উচ্চ মাধ্যমিক পাসের পর ৪ বছরের অনার্স পাস হলে বিসিএস পরীক্ষায় আবেদন করা যাবে। কেউ যদি ৩ বছরের অনার্স বা পাস কোর্সে পড়ে তাহলে তাকে অবশ্যই মাস্টার্স পাস হতে হবে। শিক্ষা জীবনে একের অধিক তৃতীয় শ্রেণি থাকলে বিসিএস পরীক্ষায় আবেদন অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে।
This answer accepted by Shikkha Web Bot. on May 25, 2024 Earned 15 points.
- 589 views
- 1 answers
- 0 votes
-
৪৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্নের সমাধান
পরীক্ষা শেষে অনেকে এখন উত্তর খুঁজছেন। পরীক্ষার্থীদের সুবিধার জন্য সেট নম্বর ২, কোড নাম কপোতাক্ষের ২০০টি প্রশ্নের সমাধান দেওয়া হলো:
সমাধান
১. খ, ঘ। ২. গ। ৩. ঘ। ৪. ক। ৫. ক। ৬. খ। ৭. ক। ৮. গ। ৯. খ। ১০. ক। ১১. ঘ। ১২. গ। ১৩. ক। ১৪. গ। ১৫. গ। ১৬. গ। ১৭. গ। ১৮. গ। ১৯. ঘ। ২০. খ। ২১. ক। ২২. ক। ২৩. প্রশ্নে ভুল আছে। ২৪. ঘ। ২৫. ক।
সমাধান
২৬. খ। ২৭. ক। ২৮. ক। ২৯. গ। ৩০. গ। ৩১. ক। ৩২. খ। ৩৩. খ। ৩৪. খ। ৩৫. ক। ৩৬. খ। ৩৭. খ। ৩৮. গ। ৩৯. গ। ৪০. ঘ। ৪১. ঘ। ৪২. ঘ। ৪৩. ক। ৪৪. সঠিক উত্তর নেই। ৪৫. খ। ৪৬. ক। ৪৭. ক। ৪৮. গ। ৪৯. ঘ। ৫০. খ। ৫১. গ।
সমাধান
৫২. খ। ৫৩. গ। ৫৪. ঘ। ৫৫. খ। ৫৬. গ। ৫৭. গ। ৫৮. খ। ৫৯. গ। ৬০. ক। ৬১. গ। ৬২. ঘ। ৬৩. সঠিক উত্তর নেই। ৬৪. গ। ৬৫. সঠিক উত্তর নেই। ৬৬. ঘ। ৬৭. গ। ৬৮. গ। ৬৯. ক। ৭০. খ। ৭১. গ। ৭২. ঘ। ৭৩. গ। ৭৪. গ। ৭৫. ঘ। ৭৬. গ। ৭৭. খ। ৭৮. খ।
সমাধান
৭৯. ঘ। ৮০. ঘ। ৮১. খ। ৮২. ক। ৮৩. ক। ৮৪. ক। ৮৫. ঘ। ৮৬. ক। ৮৭. ক। ৮৮. ক। ৮৯. ঘ। ৯০. খ। ৯১. ক। ৯২. খ। ৯৩. খ। ৯৪. ঘ। ৯৫. ঘ। ৯৬. গ। ৯৭. খ। ৯৮. ক। ৯৯. খ। ১০০. ক। ১০১. গ। ১০২. ঘ। ১০৩. ঘ। ১০৪. গ। ১০৫. ঘ। ১০৬. গ।
সমাধান
১০৭. গ। ১০৮. ক। ১০৯. খ। ১১০. ঘ। ১১১. খ। ১১২. ক। ১১৩. ঘ। ১১৪. খ। ১১৫. ঘ। ১১৬. গ। ১১৭. ঘ। ১১৮. খ। ১১৯. ক, খ। ১২০. গ। ১২১. ঘ। ১২২. ক। ১২৩. ঘ। ১২৪. ক। ১২৫. গ। ১২৬. ঘ। ১২৭. খ। ১২৮. গ। ১২৯. খ। ১৩০. ক। ১৩১. ঘ। ১৩২. খ। ১৩৩. ঘ। ১৩৪. খ। ১৩৫. ক। ১৩৬. ঘ। ১৩৭. ঘ। ১৩৮. গ। ১৩৯. গ। ১৪০. খ। ১৪১. খ।
সমাধান
১৪২. গ। ১৪৩. ঘ। ১৪৪. ক। ১৪৫. গ। ১৪৬. গ। ১৪৭. খ। ১৪৮. গ। ১৪৯. ঘ। ১৫০. ক। ১৫১. ক। ১৫২. গ। ১৫৩. খ। ১৫৪. ক। ১৫৫. ঘ। ১৫৬. গ। ১৫৭. খ। ১৫৮. গ। ১৫৯. ক। ১৬০. খ। ১৬১. গ। ১৬২. ক। ১৬৩. ঘ। ১৬৪. ক। ১৬৫. ঘ। ১৬৬. ক। ১৬৭. গ। ১৬৮. খ। ১৬৯. গ। ১৭০. ঘ। ১৭১. ঘ। ১৭২. গ।
সমাধান
১৭৩. ক। ১৭৪. খ। ১৭৫. ক। ১৭৬. খ। ১৭৭. গ। ১৭৮. ঘ। ১৭৯. গ। ১৮০. খ। ১৮১. ঘ। ১৮২. ক। ১৮৩. খ। ১৮৪. ক। ১৮৫. ঘ। ১৮৬. ক। ১৮৭. ঘ। ১৮৮. খ। ১৮৯. খ। ১৯০. খ। ১৯১. গ। ১৯২. ঘ। ১৯৩. ঘ। ১৯৪. ঘ। ১৯৫. ঘ। ১৯৬. ক। ১৯৭. খ। ১৯৮. খ। ১৯৯. ক। ২০০. গ।
ক্রেডিট: প্রথম আলো
This answer accepted by Shikkha Web Bot. on May 25, 2024 Earned 15 points.
- 777 views
- 1 answers
- 0 votes
-
বিসিএস ক্যাডার কয় ধরনের?
বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক প্রার্থীদের অনেকের মনেই প্রশ্ন থাকে যে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস ক্যাডার কতটি বা বি সি এস ক্যাডার কয়টি? বিসিএস ক্যাডার সাধারণত তিন ধরনের হয়:
- সাধারণ ক্যাডার
- শিক্ষা ক্যাডার
- টেকনিক্যাল ক্যাডার বা প্রফেশনাল ক্যাডার
নিচে সংক্ষেপে এই তিন ধরনের ক্যাডার সম্পর্কে আলোচনা করা হলো:
সাধারণ ক্যাডার:
সাধারণ ক্যাডার -এ সবাই আবেদন করতে পারে। অর্থাৎ আপনি অনার্স যে বিষয়েই পড়েন না কেন সাধারণ ক্যাডার -এ আবেদন করতে পারবেন। অনার্স পাশকৃত সকলেই বিসিএস সাধারণ ক্যাডার -এ আবেদন করতে পারে। বিসিএস সাধারণ ক্যাডারগুলো নিম্নরূপ:
- পররাষ্ট্র
- প্রশাসন/ পুলিশ
- অডিট/ কাস্টমস/ ট্যাক্স
- তথ্য ও আনসার
- রেলওয়ে ও খাদ্য
- সমবায় ও পরিবার
শিক্ষা ক্যাডার:
নির্দিষ্ট বিষয়ে পড়াশোনা করে সেই বিষয়ের শিক্ষকতার পেশায় নিজেকে নিয়োজিত করা যায় শিক্ষা ক্যাডার হয়ে। উদাহরণস্বরূপ ধরা যাক, আপনি যেকোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয়/কলেজ থেকে পদার্থবিজ্ঞান বিষয়ে অনার্স সম্পন্ন করেছেন, এখন আপনি বিসিএস পরীক্ষা দিয়ে শিক্ষা ক্যাডার হয়ে সরকারি কোনো প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক হয়ে যেতে পারবেন।
আপনি চাইলে শিক্ষা ক্যাডার এর পাশাপাশি সাধারণ ক্যাডার – এও আবেদন করতে পারবেন।
টেকনিক্যাল বা প্রফেশনাল ক্যাডার:
যারা নির্দিষ্ট বিষয়ে পড়াশোনা করেছেন যেমন চিকিৎসক, প্রকৌশলী ইত্যাদি তারা প্রফেশনাল ক্যাডার এ আবেদন করতে পারবেন। এক্ষেত্রেও প্রফেশনাল ক্যাডার -এ আবেদন করার পাশাপাশি সাধারণ ক্যাডার -এ আবেদন করা যায়।
নিচে বিভিন্ন ধরনের ক্যাডারের নাম এবং ক্যাডারের ধরণ (বিসিএস ক্যাডার তালিকা) উল্লেখ করা হলো:
ক্রমিক (Serial) ক্যাডারের নাম (Cadre Name) ক্যাডারের ধরণ (Cadre Type) ১. বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (প্রশাসন) সাধারণ ক্যাডার ২. বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (কৃষি) কারিগরি/পেশাগত ক্যাডার ৩. বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (আনসার) সাধারণ ক্যাডার ৪. বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (নিরীক্ষা ও হিসাব) সাধারণ ক্যাডার ৫. বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (সমবায়) সাধারণ ক্যাডার ৬. বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (শুল্ক ও আবগারি) সাধারণ ক্যাডার ৭. বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (ইকনমিক) সাধারণ ক্যাডার ৮. বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (পরিবার পরিকল্পনা) সাধারণ ক্যাডার ৯. বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (মৎস্য) কারিগরি/পেশাগত ক্যাডার ১০. বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (খাদ্য) সাধারণ এবং কারিগরি/পেশাগত ক্যাডার ১১. বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (পররাষ্ট্র) সাধারণ ক্যাডার ১২. বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বন) কারিগরি/পেশাগত ক্যাডার ১৩. বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (সাধারণ শিক্ষা) কারিগরি/পেশাগত ক্যাডার ১৪. বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (স্বাস্থ্য) কারিগরি/পেশাগত ক্যাডার ১৫. বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (তথ্য) সাধারণ এবং কারিগরি/পেশাগত ক্যাডার ১৬. বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (পশু সম্পদ) সাধারণ এবং কারিগরি/পেশাগত ক্যাডার ১৭. বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (পুলিশ) সাধারণ ক্যাডার ১৮. বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (ডাক) সাধারণ ক্যাডার ১৯. বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল) কারিগরি/পেশাগত ক্যাডার ২০. বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (গণপূর্ত) কারিগরি/পেশাগত ক্যাডার ২১. বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (রেলওয়ে প্রকৌশল) কারিগরি/পেশাগত ক্যাডার ২২. বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (রেলওয়ে পরিবহন ও বাণিজ্যিক) সাধারণ এবং কারিগরি/পেশাগত ক্যাডার ২৩. বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (সড়ক ও জনপথ) কারিগরি/পেশাগত ক্যাডার ২৪. বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (পরিসংখ্যান) কারিগরি/পেশাগত ক্যাডার ২৫. বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (কর) সাধারণ ক্যাডার ২৬. বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (কারিগরি শিক্ষা) কারিগরি/পেশাগত ক্যাডার ২৭. বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বাণিজ্য) সাধারণ এবং কারিগরি/পেশাগত ক্যাডার This answer accepted by Shikkha Web Bot. on May 25, 2024 Earned 15 points.
- 638 views
- 1 answers
- 0 votes