বঙ্গবন্ধু মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়ে আসন সংখ্যা ভর্তি পরীক্ষার ফলাফলের আগে আসন সংখ্যা জানা সম্ভব হয় না। তাই বিগত সেশনের (২০২৩-২৪) ব্যাচেলর (অনার্স) পর্যায়ের আসন সংখ্যা দিচ্ছি।

বঙ্গবন্ধু মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয় আসন সংখ্যা:

1. মেরিন ফিশারিজ: ৪০
2. ওশানোগ্রাফি: ৪০
3. নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং: ৪০
4. পোর্ট ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড লজিস্টিকস: ৪০
5. মেরিটাইম ল: ৪০

বঙ্গবন্ধু মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়ে আসন সংখ্যা (সর্বমোট): ২০০

অন্যদিকে, মার্স্টার্স পর্যায়ের আসন সংখ্যাও প্রতিবছরই পরিবর্তিত হয়।

এরকম কোন নিয়ম নেই। ভর্তি পরিক্ষার ফলাফলের উপরই ভর্তি নেয়া হয়।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয় সমুদ্র বিষয়ক বিভিন্ন ডিসিপ্লিনে পড়ার জন্য বর্তমানে দেশের একমাত্র বিশ্ববিদ্যালয়। এখানে অনেকগুলো নতুন বিষয় রয়েছে, যা নিয়ে আগে কখনো পড়াশোনার সুযোগ ছিল না। অন্যদিকে, বাংলাদেশ সাম্প্রতিক সময়ে ভারতের বিপক্ষে বিপুল পরিমাণ অংশের সমুদ্রসীমা বিজয় করেছে। এই জায়গায় প্রচুর দক্ষ লোক প্রয়োজন হবে, কাজ করার জন্য। আরো জানিয়ে রাখি, বাংলাদেশের ৯০% আন্তর্জাতিক পরিবহন কিন্তু সমুদ্র থেকেই হয়। অবশ্য অন্যান্য দেশের ক্ষেত্রেও এই পরিমাণটা অনেক বেশিই।

তাই বলা যায়, এ সম্পর্কিত বিষয়ে পড়াশোনা ভালো ক্যারিয়ারের সুযোগ দিতে পারে। প্রতিটা সাবজেক্টেরই আলাদা করে ক্যারিয়ার সেক্টর আছে। আমি নিচে সেগুলোর জন্য কিছু রেফারেন্স দিচ্ছি, পড়ে নিতে পারেন।

1. মেরিন ফিশারিজ (সামুদ্রিক মাৎস্যবিজ্ঞান): https://blog.shikkhaweb.com/marine-fisheries-review/
2. ওশানোগ্রাফি (সমুদ্রবিজ্ঞান): https://blog.shikkhaweb.com/oceanography-review/
3. পোর্ট ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড লজিস্টিকস (বন্দর ব্যবস্থাপনা ও সরবরাহ): https://blog.shikkhaweb.com/port-management-and-logistics-review/

আশা করছি, লেখাগুলো স্পষ্ট ধারণা দেবে।

বাংলাদেশ মেরিন একাডেমি মূলত ক্যাডেটদের পড়াশোনার জায়গা। ওখানকার কার্যক্রম বিশ্ববিদ্যালয়ের মত না। অন্যদিকে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয় হল একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। এটার সকল কার্যক্রম বিশ্ববিদ্যালয়ের মত হয়। এখানে ৪ বছরের অনার্স ডিগ্রি দেয়া হয়।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ মেরিন একাডেমি বর্তমানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অধিভুক্ত প্রতিষ্ঠান।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয় সম্মন্ধে আরো জানতে পারবেন, নিচের লেখাটি থেকে:

ইনসুলিন হলো এক প্রকারের হরমোন যা অগ্নাশয়ে তৈরি হয়। এটি পরিপাকতন্ত্রে হজম প্রক্রিয়াকে সাহায্য করে। ইনসুলিন শরীরকে শক্তি যোগাতে গ্লুকোজ ব্যবহার করতে সাহায্য করে। কিন্তু ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র রোগে এ ইনসুলিন হরমোন নিঃসরণ কমে যেতে পারে। তখন বাহ্যিকভাবে ইনসুলিন দেয়া হয়, যেন ভারসাম্য বজায় থাকে।

সিঁদুর হিন্দুধর্ম তথা সনাতন ধর্মের বিবাহিত নারীদের মাথায় দেয়া এক প্রকারের বিশেষ চিহ্ন।

সিঁদুর হল এসিড জাতীয় পদার্থ। রক্তলাল রঙের এই পদার্থের রাসায়নিক সংকেত হল: Pb3O4। এর প্রচলিত রাসায়নিক নাম হলো প্লাম্বাসো প্লাম্বিক এসিড। এছাড়া একে লেড (II, IV) অক্সাইড এবং ট্রাইলেড টেট্রাঅক্সাইডও বলা হয়। লাল রঙের হওয়ায় একে ইংরেজিতে Red Lead বলা হয়ে থাকে।

সিঁদুরের আরো কিছু বৈশিষ্ট্য:

* এটি মূলত সীসার একটি অক্সাইড যৌগ।
* এর আণবিক গঠন জটিল ধরণের।
* এর গলনাংক ৫৫০°C তাপমাত্রার অধিক।
* এটি পানিতে অদ্রবণীয় কিন্ত এসিডে আংশিক দ্রবণীয়।

MBBS এই শব্দটি Bachelor of Medicine and Bachelor of Surgery এর ল্যাটিন রূপ Medicinae Baccalaureus Baccalaureus Chirurgiae থেকে এসেছে। তাছাড়া এমবিবিএস-কে, MB ChB, MB BCh, MB BChir (Cantab), BM BCh (Oxon), BMBS ইত্যাদি নামেও ডাকা হয়। তাই MBBS (এমবিবিএস) কে BMBS (বিএমবিএস) বলা যেতে পারে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয় ঢাকার মিরপুর ১২ -তে (পল্লবী) অবস্থিত। তবে, এটি অস্থায়ী ক্যাম্পাস। এর স্থায়ী ক্যাম্পাস চট্টগ্রামে নির্মিত হচ্ছে।

পড়াশোনার জন্য কোন নির্দিষ্ট সময় নেই। দিন বা রাত, যেটাই নিজের জন্য সুবিধাজনক সেটাই উত্তম সময়। এটা একেকজনের জন্য একেকরকম হয়ে থাকে। কেউ দিনে পড়লে সেটা ভালো মনে থাকে, আবার কেউ রাতে পড়লে।

বাংলাদেশে ব্যবসায় প্রশাসন (বিবিএ ও এমবিএ) পড়ার জন্য ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউট মোট তিনটি। সেগুলো হল:

১. ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
২. ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৩. ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

তিনটিই ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউটই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠান।