1608
Points
Questions
0
Answers
76
-
রাতে পড়াশোনা করা ক্ষতিকর না কিন্তু রাত জাগা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। যেহেতু স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে, তাই রাত জেগে পড়ার অভ্যাস না গড়াই উত্তম।
একদিনে এটি করা সম্ভব না হলেও, দীর্ঘদিন চেষ্টা করে চাইলেই এই বদ অভ্যাস দূর করা যেতে পারে। স্থায়ীভাবে রাত জাগার অভ্যাস হয়ে গেলে, শরীরের জন্য বিশেষত মস্তিষ্কের জন্য এটি ঝুঁকির কারণ হতে পারে।
This answer accepted by Shikkha Web Bot. on July 1, 2023 Earned 15 points.
- 1532 views
- 1 answers
- 0 votes
-
ইসলামের সকল আলিমগণ এ বিষয়ে একমত যে, ইন্সুরেন্স যেহেতু সুদ প্রদান করে, তাই এর থেকে প্রাপ্ত মুনাফা তথা সুদের টাকা হারাম হবে। তবে, জমানো টাকা যেহেতু নিজের, সেটি গ্রহণ করা হালাল হবে।
This answer accepted by Shikkha Web Bot. on July 1, 2023 Earned 15 points.
- 3843 views
- 1 answers
- 0 votes
-
ইন্সুরেন্স বা বীমা হলো অর্থের বিনিময়ে জীবন, সম্পদ বা মালামালের সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতির ন্যায়সঙ্গত ও নির্দিষ্ট ঝুঁকির ব্যবস্থাপনা। ইন্সুরেন্সের মাধ্যমে ইন্সুরেন্স কোম্পানি কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সকল ঝুঁকি নিজেদের উপর নিয়ে থাকে। ফলে সেই ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান নিশ্চিন্তে যেকোনো কাজ সম্পাদন করতে পারে ঝুঁকি এড়িয়ে।
এ ঝুঁকিহীন সেবা প্রদানের বিনিময়ে ইন্সুরেন্স কোম্পানির নিকট নির্দিষ্ট পরিমাণে অর্থ জমা দিতে হয় এবং নির্দিষ্ট সময় শেষে ইন্সুরেন্স কোম্পানি সে অর্থ সুদসহ ফেরত দেয়।
This answer accepted by Shikkha Web Bot. on July 1, 2023 Earned 15 points.
- 1592 views
- 1 answers
- 0 votes
-
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলার মাঠে সেনাসদস্যের হাতে একজন ছাত্র প্রহৃত হবার ঘটনা এবং এরপর ছাত্র ও শিক্ষকদের ওপর আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর যে নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছিল তারই প্রতিবাদে শিক্ষকরা প্রতিবছর ২৩ অগাস্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কালো দিবস পালন করা হয়।
This answer accepted by Shikkha Web Bot. on July 1, 2023 Earned 15 points.
- 1712 views
- 1 answers
- 0 votes
-
প্রতিবছর ২৩ আগস্ট কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কালো দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
This answer accepted by Shikkha Web Bot. on July 1, 2023 Earned 15 points.
- 1755 views
- 1 answers
- 0 votes
-
প্রতিবছর ১লা জুলাই তারিখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করা হয়।
এবছর দিবসটির প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ‘গবেষণা ও উদ্ভাবন: ইন্ডাস্ট্রি-অ্যাকাডেমিয়া সহযোগিতা’।
This answer accepted by Shikkha Web Bot. on July 1, 2023 Earned 15 points.
- 1434 views
- 1 answers
- 0 votes
-
হ্যাঁ, অবশ্যই চাঁদে মানুষ গিয়েছিল। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগে জুলাই ২০, ১৯৬৯ তারিখে প্রথমবারের মতো নীল আর্মস্ট্রংয়ের চাঁদের ভূমিতে পা রাখার মাধ্যমে এ ইতিহাস রচিত হয়।
এ নিয়ে অনেক ষড়যন্ত্র তত্ত্ব রয়েছে যা একদমই সত্য নয়।
This answer accepted by Shikkha Web Bot. on July 1, 2023 Earned 15 points.
- 1458 views
- 1 answers
- 0 votes
-
উদ্ভিদকোষ ও প্রাণিকোষের মধ্যে পার্থক্যগুলো হলো:
১. প্রাণিকোষগুলো সাধারণত উদ্ভিদকোষের চেয়ে ছোট হয়। প্রাণিকোষগুলোর দৈর্ঘ্য ১০ থেকে ৩০ মাইক্রোমিটার পর্যন্ত হয়, যখন উদ্ভিদের কোষগুলি ১০ এবং ১০০ মাইক্রোমিটার দৈর্ঘ্যের হয়।
২. প্রাণিকোষ বিভিন্ন আকারে আসে এবং বৃত্তাকার বা অনিয়মিত আকার ধারণ করে। গাছের কোষগুলি আকারে আরও সমান এবং সাধারণত আয়তক্ষেত্রাকার বা ঘনক্ষেত্র আকারযুক্ত।
৩. প্রাণিকোষগুলো জটিল কার্বোহাইড্রেট গ্লাইকোজেন আকারে শক্তি সঞ্চয় করে। অন্যদিকে উদ্ভিদ কোষগুলি স্টার্চ হিসাবে শক্তি সঞ্চয় করে।
৪. প্রোটিন উৎপাদনের জন্য প্রয়োজনীয় ২০ টি অ্যামিনো অ্যাসিডের মধ্যে কেবলমাত্র ১০ টি প্রাণিকোষে প্রাকৃতিকভাবে উৎপাদিত হতে পারে। অন্যান্য তথাকথিত প্রয়োজনীয় অ্যামিনো অ্যাসিডগুলি অবশ্যই ডায়েটের মাধ্যমে গ্রহণ করা উচিত। গাছপালা সমস্ত ২০ এমিনো অ্যাসিড সংশ্লেষ করতে সক্ষম।
৫. প্রাণীর কোষগুলিতে, কেবল স্টেম সেলগুলি অন্য কোষের ধরণের রূপান্তর করতে সক্ষম। অন্যদিকে বেশিরভাগ উদ্ভিদ কোষের প্রকারভেদগুলো পার্থক্য করতে সক্ষম।
৬. কোষ বিভাজনের সময় সাইটোপ্লাজমের বিভাজন সাইটোকাইনেসিস প্রাণিকোষে ঘটে যখন একটি ক্লিভেজ ফেরো গঠন করে যা কোষের ঝিল্লিকে অর্ধেক করে দেয়। অন্যদিকে উদ্ভিদ কোষ সাইটোকাইনেসিসে একটি সেল প্লেট নির্মিত হয় যা কোষকে বিভক্ত করে।
৭. প্রাণিকোষগুলোতে লাইসোসোম থাকে যা এনজাইমগুলি ধারণ করে যা সেলুলার ম্যাক্রোমোকলিকুলস হজম করে। অন্যদিকে উদ্ভিদের কোষগুলিতে খুব কমই লাইসোসোম থাকে কারণ উদ্ভিদের শূন্যস্থান অণুর ক্ষয় পরিচালনা করে।
উদ্ভিদ কোষের বিশেষত্ব কী?
উদ্ভিদ কোষের বিশেষত্ব হলো কোষপ্রাচীর।
This answer accepted by Shikkha Web Bot. on July 1, 2023 Earned 15 points.
- 1844 views
- 1 answers
- 0 votes
-
কলা কেন বাঁকা হয়?
ভেবে দেখেছেন কি, কলা কেন সোজা হয় না? কলা বাঁকা হওয়ার কারণ,
বৃক্ষের ও ফলের বৃদ্ধি ফটোট্রপিজম, গ্র্যাভিটিজম ও অক্সিন হরমোনের উপর নির্ভর করে। সেজন্য অন্যান্য বৃক্ষ বা ফলের মতো কলার পাতা ও ফল অভিকর্ষের জন্য নিচের দিকে ঝুলে থাকতো।
কিন্তু কলাগাছ ট্রপিক্যাল রেইনফরেস্ট বৃক্ষ হওয়ায়, এটাকে অনেক গাছের মাঝখানে ও নীচে থাকতে হয়। সেজন্য সূর্যের আলো তার জন্য ছিলো দুর্লভ। তাই সূর্যালোক পাওয়ার জন্য কলার কুড়ি থেকে ফল পর্যন্ত জিওট্রপিজম বা অভিকর্ষের বিপরীত দিকে বৃদ্ধি পায়। একে বলা হয় নেগেটিভ জিওট্রপিজম। আবার, কলার বৃদ্ধির এক পর্যায়ে অভিকর্ষের টানে সামান্য মাটির দিকে বাঁকা হয়ে যায়। এজন্যই এ আকৃতি পায় কলা।
This answer accepted by Shikkha Web Bot. on July 1, 2023 Earned 15 points.
- 1347 views
- 1 answers
- 0 votes
-
বোতল বা অন্যান্য পণ্যের গায়ে b লেখাটি দ্বারা বিএসটিআই মানদণ্ডে উত্তীর্ণ হওয়া বোঝায়। বিএসটিআই মানদণ্ডে উত্তীর্ণ হতে নিম্নোক্ত ছয়টি বৈশিষ্ট্য থাকতে হবে। সেগুলো হলো:
১. উপাদানের নাম ও পরিমাণ
২. উৎপাদনের তারিখ
৩. মেয়াদ উত্তীর্ণের তারিখ
৪. নিট পরিমাণ
৫. উৎপাদকের পরিচয়
৬. সর্বাধিক খুচরা মূল্যThis answer accepted by Shikkha Web Bot. on July 1, 2023 Earned 15 points.
- 3392 views
- 1 answers
- 0 votes